পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
খাগড়াছড়িকে টাটা জানিয়ে রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি আর্মি ক্যাম্পে পৌঁছে গাড়ি ব্রেক করল। একজন গিয়ে সবার নাম-ঠিকানা লিখিয়ে এল। নিরিবিলি পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথে গাড়ি চলছে। যত এগিয়ে যাই, সামনের পাহাড় যেন ততই দূরে সরে যায়। যাচ্ছি আর থামছি। চারপাশের মায়াময় প্রকৃতি আমাদের আচ্ছন্ন করে রাখে।
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের পূর্ব অনুমোদন ছাড়া সাজেক ভ্যালিসহ জেলার কোনো স্থানে পর্যটনকেন্দ্র ও বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না। জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক আদেশে গতকাল সোমবার এ তথ্য জানানো হয়। এর ফলে ২৪ ফেব্রুয়ারি পুড়ে যাওয়া সাজেকে নতুন
একটানা আড়াই ঘণ্টা জ্বলেছিল রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই পর্যটনকেন্দ্র তথা সাজেক ভ্যালি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছানোর আগে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ২২টি রিসোর্ট, ৩৫টি বসতবাড়ি, ২০টি দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং ৭টি রেস্তোরাঁ। ২৪ ফেব্রুয়ারি সাজেক ভ্যালিতে ঘটে যাওয়া আগুন...